আয়নার সামনে দাড়িয়ে চাঁদের মতো ঝকঝকে নিজের মুখখানি দেখতে কার না ভাল লাগে! কিন্তু সারাদিনের ছোটাছুটি, বাইরের ধুলো ময়লার দাপটে বাড়ি ফিরে মুখের সেই উজ্জ্বলতা যেন কোথায় হারিয়ে যায়। ঝাকঝকে স্কিন হয়ে যায় রোদে পোড়া ট্যান স্কিন। তবে এখন থেকে মন খারাপের দিন শেষ। ট্যান স্কিনকে টাটা করতে কয়েকটি ঘরোয়া ফেসপ্যাকের টিপ্স রইল, যার ব্যবহারে ত্বক হয়ে উঠবে উজ্জ্বল।
মধু ও দুধের ফেসপ্যাক: মধুর অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ ব্রণর হাত থেকে ত্বককে বাঁচায়। অন্যদিকে দুধ ত্বকে ক্লেনজ়ার হিসেবে কাজ করে এবং ত্বককে উজ্জ্বলও করে।
পদ্ধতি: এর জন্য একটি পাত্রে ঠান্ডা দুধ ও কিছুটা মধু নিয়ে একটা প্যাক তৈরি করবে। এর পর মুখ পরিষ্কার করে এই প্যাক মুখে লাগিয়ে ১৫-২০মিনিট আঙুলের ডগা দিয়ে সারকুলার মোশনে মাসাজ করবে। এইভাবে কিছুক্ষণ রেখে জল দিয়ে ভাল করে মুখ ধুয়ে নেবে। এই প্রসঙ্গে একটা কথা অবশ্যই মনে রাখতে হবে, যে কোনও ফেসপ্যাক লাগানোর আগে ভাল করে মুখ পরিষ্কার করে নেবে। মুখ অপরিষ্কার থাকলে ত্বকে জমে থাকা ময়লা ফেসপ্যাকের সঙ্গে মিশে ত্বকের গভীরে ঢুকে যায়। ফলে সমস্যা আরও বেড়ে যাবে।
আলু ও পাতিলেবুর ফেসপ্যাক: আলু ও পাতিলেবুর রস ত্বকের হাইপারপিগমেন্টেশ দূর করতে সাহায্য করে। এছাড়া এটি ডার্ক সার্কেলের সমস্যা কমায় এবং ত্বককে উজ্জ্বলও করে।
পদ্ধতি: একটা আলুর খোসা ছাড়িয়ে ভাল করে পেস্ট করে নেবে। এর পর এর সঙ্গে কিছুটা পাতিলেবুর রস মিশিয়ে সেই পেস্ট পুরো মুখে লাগিয়ে ২০মিনিট রেখে জল দিয়ে ভাল করে ধুয়ে নেবে।
কলা ও আমন্ড অয়েলের প্যাক: পাকা কলায় আছে ভিটামিন সি যা, রং উজ্জ্বল করে। এছাড়া আমন্ড অয়েলে আছে ভিটামিন ই, এ এবং ডি যা, ত্বকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে ত্বককে করে তোলে সুস্থ্য ও সুন্দর।
পদ্ধতি: একটা পাকা কলা পেস্ট করে তার সঙ্গে কয়েক ফোঁটা আমন্ড অয়েল নিয়ে ভাল করে মিশিয়ে নেবে। এই প্যাক মুখে ও গলায় লাগিয়ে ২০মিনিট রেখে জল দিয়ে ভাল করে ধুয়ে নেবে।
আমন্ড ও দুধের ফেসপ্যাক: আমন্ডে থাকা ভিটামিন ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায় এবং দুধ ত্বককে ক্লেনজ়িং ও ময়শ্চারাইজ়িং করতে সাহায্য করে।
পদ্ধতি: চারটে আমন্ড বাদাম সারা রাত ঠান্ডা ধুয়ে ভিজিয়ে রাখবে। পরের দিন সকালে দুধে ভিজিয়ে রাখা এই বাদাম পেস্ট করে করে নেবে। পেস্টটি খুব শুকনো মনে হলে কিছুটা ঠান্ডা দুধ মিশিয়ে নিতে পারো। এর পর এই প্যাক মুখে ও গলায় লাগিয়ে কিছুক্ষণ আঙুলের ডগা দিয়ে মাসাজ করে ভাল করে ধুয়ে নেবে। এই প্যাক শুষ্ক ত্বকের জন্য খুব ভাল।
হলুদ ও বেসনের প্যাক: হলুদ ও বেসন ত্বক কোষকে সঠিকভাবে পরিষ্কার করে এবং এক্সফোলিয়েশনেও সাহায্য করে। শুষ্ক ত্বকে পুষ্টি দিয়ে ত্বককে করে তোলে ঝকঝকে।
পদ্ধতি: একটি পাত্রে কিছুটা বেসন, কাঁচা হলুদ পেস্ট ও এক টেব্লচচামচ ঠান্ডা দুধ নিয়ে ভাল করে মিশিয়ে একটা প্যাক বানাবে। এর পর ভাল করে মুখ পরিষ্কার করে নিয়ে এই প্যাক লাগিয়ে ১৫ মিনিট রেখে হালকা মাসাজ করে ভাল করে মুখ ধুয়ে নেবে।
মধু ও দুধের ফেসপ্যাক: মধুর অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ ব্রণর হাত থেকে ত্বককে বাঁচায়। অন্যদিকে দুধ ত্বকে ক্লেনজ়ার হিসেবে কাজ করে এবং ত্বককে উজ্জ্বলও করে।
পদ্ধতি: এর জন্য একটি পাত্রে ঠান্ডা দুধ ও কিছুটা মধু নিয়ে একটা প্যাক তৈরি করবে। এর পর মুখ পরিষ্কার করে এই প্যাক মুখে লাগিয়ে ১৫-২০মিনিট আঙুলের ডগা দিয়ে সারকুলার মোশনে মাসাজ করবে। এইভাবে কিছুক্ষণ রেখে জল দিয়ে ভাল করে মুখ ধুয়ে নেবে। এই প্রসঙ্গে একটা কথা অবশ্যই মনে রাখতে হবে, যে কোনও ফেসপ্যাক লাগানোর আগে ভাল করে মুখ পরিষ্কার করে নেবে। মুখ অপরিষ্কার থাকলে ত্বকে জমে থাকা ময়লা ফেসপ্যাকের সঙ্গে মিশে ত্বকের গভীরে ঢুকে যায়। ফলে সমস্যা আরও বেড়ে যাবে।
আলু ও পাতিলেবুর ফেসপ্যাক: আলু ও পাতিলেবুর রস ত্বকের হাইপারপিগমেন্টেশ দূর করতে সাহায্য করে। এছাড়া এটি ডার্ক সার্কেলের সমস্যা কমায় এবং ত্বককে উজ্জ্বলও করে।
পদ্ধতি: একটা আলুর খোসা ছাড়িয়ে ভাল করে পেস্ট করে নেবে। এর পর এর সঙ্গে কিছুটা পাতিলেবুর রস মিশিয়ে সেই পেস্ট পুরো মুখে লাগিয়ে ২০মিনিট রেখে জল দিয়ে ভাল করে ধুয়ে নেবে।
কলা ও আমন্ড অয়েলের প্যাক: পাকা কলায় আছে ভিটামিন সি যা, রং উজ্জ্বল করে। এছাড়া আমন্ড অয়েলে আছে ভিটামিন ই, এ এবং ডি যা, ত্বকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে ত্বককে করে তোলে সুস্থ্য ও সুন্দর।
পদ্ধতি: একটা পাকা কলা পেস্ট করে তার সঙ্গে কয়েক ফোঁটা আমন্ড অয়েল নিয়ে ভাল করে মিশিয়ে নেবে। এই প্যাক মুখে ও গলায় লাগিয়ে ২০মিনিট রেখে জল দিয়ে ভাল করে ধুয়ে নেবে।
আমন্ড ও দুধের ফেসপ্যাক: আমন্ডে থাকা ভিটামিন ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায় এবং দুধ ত্বককে ক্লেনজ়িং ও ময়শ্চারাইজ়িং করতে সাহায্য করে।
পদ্ধতি: চারটে আমন্ড বাদাম সারা রাত ঠান্ডা ধুয়ে ভিজিয়ে রাখবে। পরের দিন সকালে দুধে ভিজিয়ে রাখা এই বাদাম পেস্ট করে করে নেবে। পেস্টটি খুব শুকনো মনে হলে কিছুটা ঠান্ডা দুধ মিশিয়ে নিতে পারো। এর পর এই প্যাক মুখে ও গলায় লাগিয়ে কিছুক্ষণ আঙুলের ডগা দিয়ে মাসাজ করে ভাল করে ধুয়ে নেবে। এই প্যাক শুষ্ক ত্বকের জন্য খুব ভাল।
হলুদ ও বেসনের প্যাক: হলুদ ও বেসন ত্বক কোষকে সঠিকভাবে পরিষ্কার করে এবং এক্সফোলিয়েশনেও সাহায্য করে। শুষ্ক ত্বকে পুষ্টি দিয়ে ত্বককে করে তোলে ঝকঝকে।
পদ্ধতি: একটি পাত্রে কিছুটা বেসন, কাঁচা হলুদ পেস্ট ও এক টেব্লচচামচ ঠান্ডা দুধ নিয়ে ভাল করে মিশিয়ে একটা প্যাক বানাবে। এর পর ভাল করে মুখ পরিষ্কার করে নিয়ে এই প্যাক লাগিয়ে ১৫ মিনিট রেখে হালকা মাসাজ করে ভাল করে মুখ ধুয়ে নেবে।
No comments:
Post a Comment